বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য এড.আনিসুর রহমান দিপু বলেন
টানা ন’মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বহুল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। ২৫ শে মার্চ কালো রাতে নিরীহ বাঙালি জাতির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। এই যুদ্ধের কারণে শ্মশানে পরিণত হয় শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলা। এরপরও বাঙালির মনে কোনো কষ্ট ছিল না! কারণ তারা স্বাধীন একটি দেশ পেয়েছে।
যে স্বাধীনতার জন্য ত্রিশ লক্ষ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, লক্ষ লক্ষ মা-বোনের ওপর জুলুম-অত্যাচার করা হয়েছে। এই স্বাধীনতা অর্জন ও নিপীড়িত মানুষের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে বারবার জেলে যেতে হয়েছে বাঙালির মহান নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। সেই স্বাধীনতা অর্জনের পর মুক্তভূমিতে প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নেয় বাঙালি। ৭ ই মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠদিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন রেসকোর্স (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে ইতিহাসের একজন মহানায়ক তার তর্জুনী উঁচিয়ে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন।
আজ থেকে ৪৮ বছর আগে ১৯৭১ সালে ৭ই মার্চ এক ধারাবাহিক রাজনৈতিক আন্দোলনের পটভূমিতে এসেছিল। লাখ লাখ মানুষের সামনে সেদিনের ১৮ মিনিটের ভাষণে শেখ মুজিব বলেছিলেন ‘এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। টানা ন’মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বহুল কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে।২৫ শে মার্চ কালো রাতে নিরীহ বাঙালি জাতির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। এই যুদ্ধের কারণে শ্মশানে পরিণত হয় শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলা। এরপরও বাঙালির মনে কোনো কষ্ট ছিল না! কারণ তারা স্বাধীন একটি দেশ পেয়েছে। যে স্বাধীনতার জন্য ত্রিশ লক্ষ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, লক্ষ লক্ষ মা-বোনের ওপর জুলুম-অত্যাচার করা হয়েছে। এই স্বাধীনতা অর্জন ও নিপীড়িত মানুষের অধিকারের কথা বলতে গিয়ে বারবার জেলে যেতে হয়েছে বাঙালির মহান নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে।সেই স্বাধীনতা অর্জনের পর মুক্তভূমিতে প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নেয় বাঙালি। ৭ ই মার্চ বাঙালি জাতির জীবনে একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠদিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে তৎকালীন রেসকোর্স (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে ইতিহাসের একজন মহানায়ক তার তর্জুনী উঁচিয়ে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন।
আজ থেকে ৪৮ বছর আগে ১৯৭১ সালে ৭ই মার্চ এক ধারাবাহিক রাজনৈতিক আন্দোলনের পটভূমিতে এসেছিল। লাখ লাখ মানুষের সামনে সেদিনের ১৮ মিনিটের ভাষণে শেখ মুজিব বলেছিলেন ‘এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম। ওই ভাষণে তিনি বাঙালি জাতিকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন- ‘ঘরে ঘরে দূর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যার যা কিছু আছে, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলায করতে হবে। পুরো জাতি তাদের যা কিছু আছে তা নিয়েই প্রিয় নেতা ‘বঙ্গবন্ধু’র ডাকে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা যুদ্ধে। ওইদিনের জনসভার প্রত্যক্ষদর্শী অনেকে বলেছেন, লাঠি, ফেস্টুন হাতে লাখ লাখ জনতা উত্তপ্ত স্লোগানে মুখরিত ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু যখন ভাষণ দিতে উঠে দাঁড়ান এবং বলেন, ‘ভাইয়েরা আমার’। তখন-ই পুরো রেসকোর্স ময়দানজুড়ে নেমে আসে পিনপতন নীরবতা। তবে ভাষণ শেষে আবার স্বাধীনতার পক্ষে স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে রেসকোর্স ময়দান ও এর আশপাশ। বলতে গেলে পুরো ঢাকা শহর, সেদিন থেকেই যেন ‘স্বাধীনতা শব্দটি একান্ত-ই বাঙালির হয়ে যায়।